হাই আমি সুমন, বয়স ২৬বছর। আমি ছোটবেলা থেকেই শহরে পরিবেশে বড় হয়েছি। চাচা বিদেশ তাই চাচিকে করলাম। কিন্ত শহরে আমাদের নিজস্ব কোন বাড়ি ছিল না। আমাদের যা ছিল সব গ্রামে বড় হয়ে বুঝতে পারলাম যে গ্রামে আমাদের অনেক জায়গা জমি রয়েছে। কিন্ত শহরে বাসা ভারা দিয়েই থাকতাম। কারন বাবা এখানে একটা ভাল চাকরি করতো। অনেক টাকা বেতন পেত। তো তারপর আমারে বয়স যখন ২০বছর তখন বাবা ডিসিশন নিলো যে গ্রামে একটা পাকা ৩তলা বাড়ি করবে। তাই বাবা বাড়ির কাজ ঠিক মতো হচ্ছে কিনা এটা দেখাশোনা করার জন্য আমাকে গ্রামে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিলো। যাই হোক তারপর বাড়ির কাজ শুরু হল। কিন্ত আমি তখনো পড়াশোনা করতাম। আর বাবাও আমকে এক্সটা খুব বেশি টাকা দিতো না তাই আমি মিস্ট্রি ৫কাজ করলে সেই দিন ৬-৭ বলে সেই ভাবে টাকা আনতাম। আর বাকি টাকা টা আমি রেখে দিতাম। চাচিকে চোদার গল্প।করার জন্যা আমার বাড়া টা আগে ঢুকিয়ে নেছে। এভাবে কিছু ক্ষন করার পর চাচি যখন ক্লান্তো হয়ে গেল তখন চাচি আমাকে বলল এবার তুমি কর সুমন। আমার কষ্ট হয়ে যাচ্চে। এবার আমি চাচিকে খাটে শুইয়ে নিচে নেমে গেলাম। আর বিছানায় চাচিকে ফেলে তারি সোনার ভিতরে দাড়িয়ে থেকে আমার বাড়াটা সেট করে ঠাপ দিলাম। এক ঠাপেই পুরোটা ঢুকে গেল। উহ সেই মজা । আর চাচিকে তখন ইচ্ছে মত ফুল দমে ঠাপাতে লাগলাম। আর চাচির তখন অবস্থা যে কি বলে বুঝাতে পারবো না। সে আহ আহ শব্দ করেই যাচ্ছে। এই দিকে আমার সেই দাদি তো গভির ঘুমে। আর সে কানেও তেমন শুনে না তাই কোন টেনশনও নাই। এভাবে প্রায় ৩০ মিনিট করার পর দুজনেই মাল ছেড়ে দিলাম। তবে চাচি আমাকে কসম কাটালো আমি যেন এই কথা কাউকে না বলি। তখন আমি চাচিকে কথা দিলাম যে এই কথা কাউকে বলবো না।
তার পর থেকে এভাবেই আমদের প্রতি রাতে খেলা চলতো। তারপর ৩মাস এমন কোন দিন ছিল না যে দিন রাতে চাচির সাথে ২-৩ ম্যাচ না খেলছি। আর তিন মাসের মাথোয় আমদের ঘরও রেডি হয়ে যায়। তারপর থেকে বাড়ি দেখা শোনার জন্যা আমকে পার্মানেন্ট বাড়িতেই থাকতে হত। আর চাচির সাথে তখন আমার এমনও গেছে দিনে রাতে মিলে ৫বারও করছি।
আর তার দুই বছরের মাথায় চাচা এসে হয়তো ২মাস ছিলো তখন আমি চাচিকে আপনি করেই বলতাম। আর ওই কয়টা দিন চাচির বাড়িও যেতাম না। তারপর যখন চাচা চলে যায় তারপর থেকে আবার আমাদের খেলা শুরু করি। একদিন চাচি বলল সুমন সত্যি বলতে আমার স্বামি এখন তুমি। আর তোমার চাচা আমাকে বিয়ের পর মাএ ৪মাস করছে আর তুমি ৩বছর থেকে আমাকে স্বামির সুখ দিয়ে যাচ্ছো। এভাবেই আমাদের চলতে থাকে আজ ৬বছর ধরে তার ভিতর চাচা একবার দেশে এসেছিল।